1. rafiqulislamnews7@gmail.com : Rafiqul Islam : Rafiqul Islam
  2. jmitsolutionbd@gmail.com : jmmasud :
মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মাদারীপুরে মাহিন্দ্র উল্টে চালকসহ নিহত দুই মাদারীপুরে হিট স্ট্রোকে দুইজনের মৃত্যু শিবচরে যাত্রীবাহী বাস উল্টে নিহত ১,স্ত্রী ও ছেলেসহ আহত ১০ শিবচরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠিত শিবচরে ভোটের দরকার হচ্ছে না,তিন প্রার্থী জয়ের পথে প্রতিষ্ঠাবাষিকী উপলক্ষে হতদরিদ্র শিক্ষার্থীর মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করলো তারুণ্যের শক্তি  ফাউন্ডেশন মাদারীপুরে ৫টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ তিনজন গোয়েন্দা পুলিশের জালে শিবচর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিভিন্ন পদে ৬ জনের মনোনয়ন পত্র দাখিল শিবচরের সালেহ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক আবশ্যক শিবচরে প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই ভাই আহত

সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন আর নেই

  • প্রকাশিত : বুধবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৩, ৭.৩২ এএম
  • ৩১৩ জন সংবাদটি পড়েছেন।

মাদারীপুর প্রতিনিধি:

সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী ও মাদারীপুর-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য, শিক্ষা অনুরাগী সৈয়দ আবুল হোসেন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি…রাজিউন)।

মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) দিনগত রাত ২ টা ৫ মিনিটে রাজধানীর ইউনাইটেড
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর।
বুধবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন
তার ভাগনে ও ডাসার উপজেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন।

তিনি জানান,সৈয়দ আবুল হোসেন তিনি মাদারীপুর জেলার ডাসার উপজেলার দক্ষিণ ডাসার বেতবাড়ি গ্রামের সৈয়দ আতাহার আলীর ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী খাজা নার্গিস,দুই মেয়ে, সৈয়দা রুবাইয়াত হোসেন এবং সৈয়দা ইফফাত হোসেন রেখে গেছেন।তার মৃত্যুতে ডাসারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।।তার মামার মরদেহ আপাতত হিমাগারে রাখা হবে। এক মেয়ে দেশের বাইরে আছেন।তিনি দেশে আসার পর লাশ দাফন করা হবে।

পরিবার সূত্রে জানা যায়, সৈয়দ আবুল হোসেন ১৯৫১ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পেশায় একজন রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী। আবুল হোসেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হয়ে মাদারীপুর-৩ আসন থেকে ১৯৯১ সালে পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর তিনি সপ্তম, অষ্টম ও নবম সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।১৯৯৬ সালে আওয়ামীলীগ সরকারের এলজিইডি প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৯ থেকে ২০১২ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের যোগাযোগমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তিনি অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করেছেন। নির্মাণের ফলে তাকে বিদ্যাসাগর নামে প্রতিফলিত হয়েছেন।

উল্লেখ,২০১১ সালের ২৮ এপ্রিল পদ্মা সেতু নির্মাণে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ১২০ কোটি ডলারের চুক্তি সই করে সরকার। কিন্তু বছরের শেষ দিকেই তৎকালীন যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। পরিস্থিতি এতটাই ঘোলাটে হয়ে যায় যে, ২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি যোগাযোগ মন্ত্রীর পদ থেকে সৈয়দ আবুল হোসেন পদত্যাগ করেন। সেতু বিভাগের তৎকালীন সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াকেও দায়িত্ব থেকে সরে যেতে হয়। এ সময় তাদেরকে গ্রেফতারের দাবিও ওঠে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published.

© All rights reserved © 2022
Don`t copy text!