1. rafiqulislamnews7@gmail.com : Rafiqul Islam : Rafiqul Islam
  2. jmitsolution24@gmail.com : jmmasud :
রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্ট্যাডিজ বিভাগে ২য় স্থান অর্জন করেন শিবচরের মিমো সৌদি আরব থেকে দেশে এসে স্ত্রী -সন্তানদের সাথে দেখা করতে শ্বশুর বাড়ি যাওয়ার পথে যুবকের মৃ*ত্যু শিবচরে আলোচিত রাকিব হ*ত্যা মাম*লার দুই আ*সা*মী গ্রে*ফ*তার শিবচরে শ্রেষ্ঠ গুণী শিক্ষক হলেন ইদ্রিস ও লাইলুন নাহার শিবচরে ৩ মাসের শিশুকে নদীতে ফেলে হত্যা করলো মা, অভিযুক্ত মা মানসিক ভারসাম্যহীন দাবী শিবচরে মেধাবী ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান ক্যাম্পাসে ভালোবাসায় সিক্ত ‘জুলাই কন্যা’ মাদারীপুরের তন্বী ডাকসু নির্বাচনে শিবচর থেকে প্রার্থী হয়েছেন যারা শিবচর উপজেলা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্সপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত ও নতুন কমিটি গঠন যোগদানের ২২ দিনের মাথায় শিবচর থানার ওসি প্রত্যাহার

মাদারীপুরে মিনিকেট নাম ব্যবহার করে মোটা চাল মজুদ, মিল মালিককে ১৫ দিনের কারাদন্ড

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২২, ৭.২৯ এএম
  • ৬০০ জন সংবাদটি পড়েছেন।

মাদারীপুর প্রতিনিধিঃ

মাদারীপুরে মিনিকেট নাম ব্যবহার করে মোটা চাল মজুদ রাখায় ‘বিসমিল্লাহ এগ্রো ফুড লিমিডেট’ নামে একটি মিল কারখানার মালিককে ১৫ দিনের কারাদন্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত।

মঙ্গলবার বিকেল ৩টার দিকে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাইনুদ্দিন এ আদেশ দেন। এসময় মিল মালিককে আরো এক লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাইনুদ্দিন বলেন, মন্ত্রণালয় থেকে ‘মিনিকেট চাল’ নেই বলে প্রতিটি মিল মালিক ও চাল ব্যবসায়ীদের জানানো হয়েছে। কিন্তু এরপরেও কিছু মিল মালিক বিভিন্ন কোম্পানীর নামে ‘মিনিকেট চাল’ বলে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। এমন অভিযোগে সদর উপজেলার কলাগাছিয়া গ্রামে প্রতিষ্ঠিত ‘বিসমিল্লাহ এগ্রো ফুড লিমিডেট’ এ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণের সহকারী পরিচালক জান্নাতুল ফৌরদৌসের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়।

এসময় বিভিন্ন কোম্পানির নামে ৬৩৩ বস্তা চাল ও ৫৭৮টি খালি বস্তায় ‘মিনিকেট’ নাম ব্যবহার করা পাওয়া যায়। পরে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে মিল কারখানার মালিক মো. শাহাদাত হোসেনকে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড ও এক লাখ টাকা আর্থিক জরিমানা করা হয়। এসময় চাল জব্দ করা চাল বাজেয়াপ্ত করে কেন্দুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহ মো. রায়হান কবীরকে প্রধান করে নিলামে বিক্রির নির্দেশ দেয়। এছাড়া উদ্ধার হওয়া বস্তা পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

এব্যাপারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণের সহাকরী পরিচালক জান্নাতুল ফৌরদৌস বলেন, ‘মিনিকেট বলতে কোন চাল নেই। মোটা চাল মেশিন দিয়ে কেটে আর পালিশ করে বাজারে বিক্রি করা হয়। ফলে ভোক্তারা অতিরিক্ত মূল্য দিয়ে চাল ক্রয় করে থাকেন। এমন অভিযোগে মোবাইল কোর্ট করে জেল-জরিমানা করা হয়। ৬৩৩ বস্তা চালের বাজার ধরে ১২৫০ টাকা ধরা হয়। যা নিলামে বিক্রি করে রাষ্টীয় কোষাগারে জমা দেয়া হবে।’

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2022
Don`t copy text!