1. : deleted-e5fzDXca :
  2. rafiqulislamnews7@gmail.com : Rafiqul Islam : Rafiqul Islam
  3. jmitsolutionbd@gmail.com : jmmasud :
  4. : wp_update-1720111722 :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০১:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মাদারীপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনে পুলিশের ধাওয়ায় আতঙ্কে শকুনি লেকে দুই শিক্ষার্থী নি*খোঁ*জ, বিভিন্ন রোগের পরীক্ষার রিপোর্টে গড়মিল থাকার কারনেই দেশের স্বাস্থ্যসেবার প্রতি মানুষের আস্থা কম।স্বাস্থ্যমন্ত্রী মাদারীপুরে বিকাশকর্মীকে কুপিয়ে ১৮ লাখ টাকা ছিনতাই দেশের প্রথম আইন বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে শিবচরে” —– আইন মন্ত্রী বাস স্টান্ডে ফেলে যাওয়া বৃদ্ধকে উদ্ধার করলেন শিবচরের ইউএনও শিবচরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান, ৪ দোকানে জরিমানা শিবচরে দরিদ্র প্রতিবন্ধীর জমি দখলের চেষ্টার অভিযোগ ফিরে এলেন টাইগারদের বিশ্বকাপ জেতানো কোচ বীর মুক্তিযোদ্ধা বসির মাস্টারের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ শিবচরে মহাসড়ক থেকে তরুণীর মরদেহ উদ্ধার

ঘূর্ণিঝড়ের ‘মোখা’ নামটি যেভাবে হলো

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১১ মে, ২০২৩, ১০.৪৩ এএম
  • ১৯৩ জন সংবাদটি পড়েছেন।

ডেস্ক রিপোর্ট:

আলোচনার কেন্দ্রে এখন ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’। আশঙ্কা করা হচ্ছে, প্রবল গতি নিয়ে বাংলাদেশের কক্সবাজার ও মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের ওপর দিয়ে স্থলভাগে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড়টি। তবে কীভাবে এর নাম ‘মোখা’ হলো, তা নিয়েও কৌতূহল রয়েছে অনেকের।

জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড মেটেরলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের তথ্যানুসারে, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় সামুদ্রিক ঝড়ের ক্ষেত্রে বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬৩ কিলোমিটারের বেশি হলে সেটি ‘সাইক্লোন’ আর বাতাসের গতি এর কম থাকলে বলা হয় ‘নিম্নচাপ’। সেই হিসাবে, বর্তমান গভীর নিম্নচাপটি শক্তি সঞ্চয় করে সাইক্লোনে পরিণত হওয়ার পর এর নাম হবে ‘মোখা’।

এ নামটি দিয়েছে ইয়েমেন। মূলত ইয়েমেনের লোহিত সাগর উপকূলে অবস্থিত একটি বন্দর শহরের নাম মোখা।

উত্তর ভারত মহাসাগর তথা বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগরে সৃষ্টি হওয়া ঘূর্ণিঝড়ের নাম ঠিক করে এ অঞ্চলের ১৩টি দেশ। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড মেটেরলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের প্যানেল সদস্য দেশগুলো ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে নামগুলো গ্রহণ করে।

দেশগুলো হলো: বাংলাদেশ, ভারত, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, ওমান, পাকিস্তান, কাতার, সৌদি আরব, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইয়েমেন। এ দেশগুলোর নামের আদ্যক্ষর অনুযায়ী তৈরি তালিকা থেকে পর্যায়ক্রমে ঘূর্ণিঝড়গুলোর নামকরণ হয়।

তালিকা অনুযায়ী পরবর্তী ঘূর্ণিঝড়টির নাম হবে ‘বিপর্যয়’। এ নামটি বাংলাদেশের দেয়া। এর পরবর্তী পাঁচটি ঘূর্ণিঝড়ের নাম হবে যথাক্রমে তেজ (ভারত), হামুন (ইরান), মিধিলি (মালদ্বীপ), মিগজাউম (মিয়ানমার) ও রিমাল (ওমান)।

ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণের প্রচলন হয় ২০০০ সালে। এ সম্পর্কে ওয়ার্ল্ড মেটেরলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, একটি ঘূর্ণিঝড় এক সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এ সময়ের মধ্যেই একই অঞ্চলে আরও ঘূর্ণিঝড় তৈরি হওয়া অসম্ভব কোনো ব্যাপার নয়। এ কারণে ঘূর্ণিঝড়ের নাম দেয়া হলে সম্ভাব্য বিভ্রান্তি এড়ানো সহজ হয়।

 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published.

© All rights reserved © 2022
Don`t copy text!