1. rafiqulislamnews7@gmail.com : Rafiqul Islam : Rafiqul Islam
  2. jmitsolution24@gmail.com : jmmasud :
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:৪৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সৌদি আরব থেকে দেশে এসে স্ত্রী -সন্তানদের সাথে দেখা করতে শ্বশুর বাড়ি যাওয়ার পথে যুবকের মৃ*ত্যু শিবচরে আলোচিত রাকিব হ*ত্যা মাম*লার দুই আ*সা*মী গ্রে*ফ*তার শিবচরে শ্রেষ্ঠ গুণী শিক্ষক হলেন ইদ্রিস ও লাইলুন নাহার শিবচরে ৩ মাসের শিশুকে নদীতে ফেলে হত্যা করলো মা, অভিযুক্ত মা মানসিক ভারসাম্যহীন দাবী শিবচরে মেধাবী ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান ক্যাম্পাসে ভালোবাসায় সিক্ত ‘জুলাই কন্যা’ মাদারীপুরের তন্বী ডাকসু নির্বাচনে শিবচর থেকে প্রার্থী হয়েছেন যারা শিবচর উপজেলা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্সপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত ও নতুন কমিটি গঠন যোগদানের ২২ দিনের মাথায় শিবচর থানার ওসি প্রত্যাহার শিবচরে শিক্ষার্থীদের মাঝে ফলদ ও ঔষধি গাছের চারা বিতরণ

শিবচরে হত্যা মামলায় সব আসামীর খালাস হওয়ায় ক্ষুব্ধ বাদীপক্ষ

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৫ মে, ২০২৩, ১০.১৬ পিএম
  • ১০৯৪ জন সংবাদটি পড়েছেন।

মাদারীপুর প্রতিনিধি:

মাদারীপুরে ২০০৪ জাকির হোসেন হত্যা মামলায় চার্জশীটভুক্ত সব আসামীকেই
খালাস দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. ইসমাইল হোসেন এই রায় দেন। এতে আসামীপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করলেও ক্ষোভ জানিয়েছেন বাদীপক্ষ।

খালাস পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন, শিবচর উপজেলার দ্বিতীয়খন্ড ইউনিয়নের মাদবরকান্দি গ্রামের মৃত রশিদ মোড়লের ছেলে গোলাম মাওলা (৪২), চরকাচিকাটা গ্রামের আদেল উদ্দিন শেখের ছেলে রব শেখ (৪৫), একই গ্রামের সেকান ফকিরের ছেলে লিটন ফকির (৬২), মাদবরকান্দি গ্রামের আব্দুল হামেদ দড়ির ছেলে দলিল উদ্দিন দড়ি (৭০) ও একই গ্রামের মৃত আব্দুল হাকিম দড়ির ছেলে মো. বাদশা দড়ি (৬৫)।

মামলার বিবরনে জানা যায়, ২০০৪ সালের ২১ মে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার
দ্বিতীয়খন্ড ইউনিয়নের মাদবরকান্দি গ্রামের এসকেনদার আলীর ছেলে জাকির
হোসেন বাড়ি থেকে শিবচর বাজার এলাকায় অবস্থিত শশুরবাড়ির উদ্দেশ্যে বের হয়।
পরে আর বাড়ি ফিরে আসেনি। এরপর দুইদিন পর ২৩ মে শিবচর উপজেলার বিলপদ্মা নদীর কেরানিবাট এলাকায় বস্তাবন্দি মস্তকবিহীন এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়।

পরিবারের লোকজন জাকিরের লাশ শনাক্ত করলে ময়না তদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে পুলিশ। ওইদিনই অজ্ঞাতদের আসামী করে জাকিরের বাবা এসকেনদার আলী বাদী হয়ে শিবচর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

তৎকালীন শিবচর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আজগর আলী তদন্ত শেষে গোলাম মাওলা, রব শেখ, লিটন ফকির, দলিল উদ্দিন দড়ি ও মো. বাদশা দড়িকে অভিযুক্ত করে ২০০৪ সালের ৩০ জুন আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন।

অভিযুক্তপত্রে উল্লেখ করা হয়, অভিযুক্তরা আসামীরা জুয়া খেলার ৮০ হাজার টাকা ভাগাভাগি নিয়ে জাকিরকে কুপিয়ে হত্যা করেন। লাশ শনাক্ত করতে যেন না পারে এজন্য আসামীরা জাকিরের মস্তকবিহীন করে বস্তায় ইটবোঝাই করে লাশটি বিলপদ্মা নদীতে ফেলে দেয়।

বিভিন্ন সময় আদালত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা, মেডিকেল অফিসারসহ ১৩
জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন। যুক্তিতর্ক ও দীর্ঘ আইনী প্রক্রিয়া শেষে দোষ প্রমাণ না
হওয়ায় আদালত অভিযুক্ত ৫ জনকেই খালাস দেন। মামলা চলাকালীন সময় আসামী দলিলউদ্দিন দড়ি মারা গেলেও রায় ঘোষণার সময় বাকি ৪ আসামী উপস্থিত ছিলেন।
রায়ে আসামীপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করলেও ক্ষোভ জানিয়েছেন বাদীপক্ষ।

 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2022
Don`t copy text!