1. rafiqulislamnews7@gmail.com : Rafiqul Islam : Rafiqul Islam
  2. jmitsolution24@gmail.com : jmmasud :
শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্ট্যাডিজ বিভাগে ২য় স্থান অর্জন করেন শিবচরের মিমো সৌদি আরব থেকে দেশে এসে স্ত্রী -সন্তানদের সাথে দেখা করতে শ্বশুর বাড়ি যাওয়ার পথে যুবকের মৃ*ত্যু শিবচরে আলোচিত রাকিব হ*ত্যা মাম*লার দুই আ*সা*মী গ্রে*ফ*তার শিবচরে শ্রেষ্ঠ গুণী শিক্ষক হলেন ইদ্রিস ও লাইলুন নাহার শিবচরে ৩ মাসের শিশুকে নদীতে ফেলে হত্যা করলো মা, অভিযুক্ত মা মানসিক ভারসাম্যহীন দাবী শিবচরে মেধাবী ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান ক্যাম্পাসে ভালোবাসায় সিক্ত ‘জুলাই কন্যা’ মাদারীপুরের তন্বী ডাকসু নির্বাচনে শিবচর থেকে প্রার্থী হয়েছেন যারা শিবচর উপজেলা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্সপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত ও নতুন কমিটি গঠন যোগদানের ২২ দিনের মাথায় শিবচর থানার ওসি প্রত্যাহার

মাদারীপুরে রাজস্ব দুই কর্মকর্তার ঘুষ লেনদেন: অভিযুক্ত দুই কর্মকর্তা প্রত্যাহার

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ৩ জানুয়ারী, ২০২৩, ৮.৩১ পিএম
  • ৬৫০ জন সংবাদটি পড়েছেন।

মাদারীপুর প্রতিনিধিঃ

মাদারীপুরে কাস্টমস্ ও এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের সার্কেল অফিসের দুই রাজস্ব কর্মকর্তার ঘুষ লেনদেনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় অভিযুক্ত দুই কর্মকর্তাকেই স্ট্যান্ড রিলিজ করেছে খুলনার ভ্যাট কমিশন। মঙ্গলবার দপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন।

জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন জানান, গত ২৯ ডিসেম্বর বিকেলে ১০ মিনিট ১৩ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফাঁস হয় সেখানে দেখা যায়, কাস্টমস্ ও এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগ মাদারীপুর সার্কেল অফিসের রাজস্ব কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম ও ইমরান কবীর অফিস কক্ষে বসে ঘুষের টাকা গ্রহণ করছেন। এনিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হয়। পরে ২ জানুয়ারী বিকেলে খুলনার ভ্যাট কমিশনের অতিরিক্ত কমিশনার ম. সফিউজ্জামান অভিযুক্তদের স্ট্যান্ড রিলিজ করেন। মঙ্গলবার দুপুরে মাদারীপুর সার্কেল অফিসকে পত্রটি দেয়া হলে তারা খুলনায় চলে যান। অভিযুক্ত দুই জনকেই খুলনা অফিসে সংযুক্ত করে অফিসিয়াল তদন্তও করবে ভ্যাট কমিশন।

ভূক্তভোগি শহিদুল ইসলাম লিখন বলেন, ‘৫০০ টাকার কয়েকটি নোট দেয়ার পরে তা গুনে পকেটে ভরে রফিকুল ইসলাম। আর পাশে বসে ছিলেন ইমরান কবীর। দুই রাজস্ব কর্মকর্তা ঘুষের টাকার জন্যে দর-কষাকষি করেছে। এমন কি চাহিদা মত প্রতি মাসে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আরো দুই হাজার টাকা মাসোহারা চাইছেন। এটা খুবই দুঃখজনক। পরে আমি ও আমার বন্ধু অমিত হোসেন গণমাধ্যমে বিয়ষটি জানিয়ে দেই। এতেও বিভিন্ন মহল থেকে আমাদের উপর চাপ এসেছে।’

লিখন আরো বলেন, ‘শুনেছি, তাদের বদলি হয়েছে। এতে তো দোষীর কোন বিচার হলো না। বরং মাদারীপুর জেলার ছেয়ে বড় জেলা খুলনায় বদলী হলো। সেখানে রেখে তাদের তদন্ত হলে প্রশ্নবিদ্ধ হবে। তাই তাদের চাকুরী থেকে অব্যাহতি দিয়ে তদন্ত করলে আমাদের মতো ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা লাভবান হবো। স্ট্যান্ড রিলিজ কোন সমাধান হতে পারে না, দোষীরা বিচারের মুখোমুখি হোক, এটাই চাই।’

তবে এ বিষয়ে কাস্টমস্ ও এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগ মাদারীপুর সার্কেল অফিসের বিভাগীয় কর্মকর্তা ও ডেপুটি কমিশনার মো. এনামুল হককে মঙ্গলবার দুপুরে তার অফিসে গিয়েও পাওয়া যায়নি। তার ব্যবহারিত মুঠোফোনে (০১৯১১৬৯২৯৬৬) একাধিকার ফোন করলেও রিসিভ করেনি। ক্ষুদে বার্তা দিলেও কোন উত্তর আসেনি।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2022
Don`t copy text!